প্রতীকী ছবি
নারায়ণগঞ্জে সম্প্রতি সময়ে চোখ উঠার একটা প্রকোপ দেখা গেলেও বর্তমান তা নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। চলতি মাসে নিয়মিত সদর জেনারেল হাসপাতালে ও খানপুর হাসপাতালে গড়ে ৫/৬ জন করে ডেঙ্গুর রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। এর মধ্যে ১০ জনের মত রোগী ভর্তি হয়েছে চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন তবে এখন কমে গেছে রোগী। পাশাপাশি করোনা টেস্ট করলে গড়ে ১০ জনের মধ্যে ১ জনের শনাক্ত হচ্ছে। আর এই তিনটি রোগের ক্ষেত্রেই পুর্ব সতর্কতা প্রয়োজন।
বুধবার (১২ অক্টোবর) নারায়ণগঞ্জ জেলা সিভিল সার্জন ডা. মশিউর রহমান বাংলানিউজকে এসব তথ্য জানান।
তিনি জানান, করোনার ক্ষেত্রে আমাদের সতর্কতা প্রয়োজন। অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করা উচিত। ভ্যাকসিন না নেয়া থাকলে তা নেয়া উচিত। ডেঙ্গু রোগী এখন নেই বললেই চলে। থাকলেও হয়তো তারা প্রাইভেট চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন যা আমাদের হিসেবে আসেনা। এখন পর্যন্ত আমাদের হাসপাতাল দুটোতে ১০ জনের মত রোগী ভর্তি হয়েছিল ডেঙ্গুতে। বর্তমানে গড়ে ৪/৫ জন করে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন তবে কেউ ভর্তি নেই।
তিনি আরো জানান, চোখ উঠার একটা মারাত্মক প্রকোপ ছিল এখন সেটি নিয়ন্ত্রণে চলে এসেছে। যাদের চোখ উঠবে তারা ধুলাবালিতে যাবেনা, পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকবে। আর সাধারণ মানুষ চোখ উঠা রোগীর সংস্পর্শে যাবেনা। সতর্কতা ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এটি থেকে দূরে রাখতে পারে।