ফুলকপির দোকান
নারায়ণগঞ্জের বাজারে ৮ থেকে দশ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে অন্যতম শীতকালীন সবজি ফুলকপি। এছাড়াও অন্যান্য শীতকালীন সবজি ও পেয়াজের দাম কমেছে।
বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) নারায়ণগঞ্জ শহরের দ্বিগুবাবুর বাজার ও মাসদাইর বাজার ঘুরে এ দৃশ্য দেখা গেছে।
এসময় বাজারে বড় সাইজের ফুলকপিগুলো ৮ থেকে ১০ টাকা পিস হিসেবে বিক্রি করতে দেখা গেছে যা গত সপ্তাহেও ২০ থেকে ৩০ টাকা পিস দরে বিক্রি হচ্ছিল।
দাম কম হওয়ায় বাজারের ফুলকপির দোকান ও আড়তে ক্রেতাদের ব্যাপক ভীড় দেখা গেছে। বিগত কয়েক বছরের মধ্যে এবছরই ফুলকপির দাম সবচেয়ে কম বলে জানান ক্রেতারা।
বাজারের সবজি বিক্রেতা রহমান জানান, বাজারে হঠাৎ ফুলকপির সরবরাহ প্রচুর পরিমানে বেড়ে গেছে। এর ফলে দাম এত কম বর্তমানে। এছাড়াই ভেঙেছে সবজির সিন্ডিকেট। এতে কমেছে দাম।
এছাড়াও বাজারে দাম কমেছে অন্যান্য শীতকালীন সবজির। বাজারে প্রতি কেজি বেগুন ৪০-৫০ টাকা, করলা ৬০ থেকে ৮০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৪০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, মুলা ৩০ টাকা, লতি ৬০ টাকা, ধুন্দল ৪০ থেকে ৫০ টাকা ও পটল ৪০ টাকা, কাঁচা পেঁপে ২০ টাকা, গাজর ৬০ টাকা, কচুরমুখী ৮০ টাকা, টমেটো ৮০ টাকা, শিম ৪০ থেকে ৬০ টাকা, শালগম ৩০ টাকা থেকে ৪০ টাকা ও শসা বিক্রি হচ্ছে ৪০-৫০ টাকা, নতুন আলু ৫০ ও পুরাতন আলু ৪৫ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ৫০ টাকা ও দেশি পেঁয়াজ ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে।
এছাড়াও বাজারে লালশাকের আঁটি ১০ টাকা, পাটশাক ১০-১৫ টাকা, পুঁইশাক ২০-৩০ টাকা, মুলাশাক ১০ টাকা, ডাঁটাশাক ১০ টাকা, কলমি শাক ১০ টাকা ও পালংশাক বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকা আটি হিসেবে বিক্রি হচ্ছে।