প্রতীকী ছবি
অনলাইন ও অফলাইন দুনিয়া আলাদা। এখানে অনেক ঝুঁকি থাকবে।
বিশেষ করে শিশুরা অনেক ঝুঁকিতে রয়েছে। এটা বড়দের দায়িত্ব, নিজেরা সচেতন হয়ে ওদের সচেতন করা। এর জন্য ইন্টারনেট ব্যবহারে আরও সতর্ক হতে হবে।
নিরাপদ ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে এরই মধ্যে ২২ হাজার পর্নো ও দুই হাজার জুয়ার সাইট বন্ধ করা হয়েছে। বুধবার ঢাকায় আইন ও সালিশ কেন্দ্র আয়োজিত ‘অনলাইনে শিশু নির্যাতন প্রতিরোধে পরিস্থিতি বিশ্লেষণ ও শিশুদের নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার নিশ্চিতকরণ’ শীর্ষক ভার্চুয়াল গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ তথ্য জানান ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার।
অনুষ্ঠানে শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মাহজাবিন হক, টিআইসির অধ্যক্ষ মো. গোলাম ফারুক ও আইএসপিএবির সভাপতি ইমদাদুল হক বক্তব্য দেন।
বক্তারা বলেন, সাইবার প্রযুক্তির ঝুঁকি ও সম্ভাবনাগুলো পরিমাপ করতে এবং ঝুঁকিগুলো কমিয়ে আনতে আমাদের সম্মিলিত প্রজ্ঞা ও শক্তি ব্যবহারের সময় এসেছে। পর্নো, জুয়া বা সাইবার বুলিং-এর ঝুঁকির কথা ভেবে শিশুদের ইন্টারনেট ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়া কোনো সমাধান হতে পারে না। কারণ এটি একইসঙ্গে বিশাল জ্ঞান ও তথ্যের উৎস হিসেবে কাজ করে। যা আজকের এই প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে শিশুদের জন্য একান্ত প্রয়োজন।
সরকার এসব পর্নো, জুয়ার সাইট বন্ধে বদ্ধ-পরিকর।