পানাম নগর
গোয়ালদি মসজিদ নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলায় নির্মিত একটি ঐতিহাসিক সুলতানি স্থাপনা। ১৫১৯ সালে মোল্লা হিজাবর আকবর খান ঐতিহ্যবাহী এই মসজিদ নির্মাণ করেন।
শত বছর ধরে সোনারগায়ের কাইকারটেক এলাকায় এই হাট অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। স্থানীয়দের কাছে এটি রবিবারের হাট নামেও সুপরিচিত।
এই পার্কটি নারায়ণগঞ্জ জেলার দাউদপুর ইউনিয়নের প্রায় ১৫০ একর এলাকা জুড়ে অবস্থিত। প্রায় ২৫০ প্রজাতির ১০ হাজারেরও বেশি গাছ ছাড়াও এখানে রয়েছে পাঁচটি জলাধার ও অসংখ্য পাখি।
পানাম নগর বাংলাদেশীদের কাছে "হারানো নগরী হিসেবে বেশি পরিচিত। সোনারগাঁয়ে ২০ বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গড়ে উঠে এই নগরী।
ফুলের গ্রাম সাবদিতে সময় কাটানোর জন্য আরও আছে প্রেমতলা, কদম রসূল দরগা, সিরাজ শাহ্ এর মাজার।
সোনারগাঁয়ের পেরাব গ্রামে নির্মাণ করা হয়েছে বাংলার তাজমহল বা দ্বিতীয় তাজমহল।
বিভিন্ন দেশ ঘুরে শ্রী শ্রী লোকনাথ ১৮৬৩ সালে সোনারগাঁয়ে পৌঁছে বারদী গ্রামে প্রকৃতির নিবিড় সজীবতায় এই আশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন।
সোনারগাঁয়ের বারদী ইউনিয়নে মেঘনা নদীর বুকে জেগে ওঠা ত্রিভুজ আকৃতির চরের নাম মায়াদ্বীপ।
কালের বিবর্তনে টিকে থাকা শতবর্ষী মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ি নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত।
নারায়ণগঞ্জ সদর এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদীর ওপর নির্মিত ভাসমান রেস্টুরেন্ট ও বারের নাম মেরী এন্ডারসন।
জমিদারদের নির্মমতার সাক্ষী হয়ে আছে আড়াইহাজারের সাতগ্রাম উপজেলার সাতগ্রাম জমিদার বাড়ি।
নারায়ণগঞ্জ জেলার মদনপুর ইউনিয়নের হেদায়েতপুর গ্রামে নিরিবিলি পরিবেশে গড়ে তোলা হয়েছে সায়রা গার্ডেন রিসোর্ট।
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলার ভূলতায় প্রায় ১০০ একর জায়গা জুড়ে সুবর্ণগ্রাম অ্যামিজমেন্ট পার্ক সাজানো হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মোগরাপাড়া ইউনিয়নে অবস্থিত কালো পাথরের তৈরি সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের সমাধি।
১৯৬০ খ্রীষ্টাব্দে বাংলার সুবেদার মীর্ জুমলা জলদস্যুদের আক্রমণ থেকের রক্ষার উদ্দেশ্যে ঢাকার কাছাকাছি যে তিনটি জলদুর্গ নির্মাণ করেন তার একটি সোনাকান্দা দূর্গ।
পানাম নগরীর ঠাকুরবাড়ি ভবন ও ঈশা খাঁর তোরন এই দুুই স্থাপনা নিৈ প্রায় ১৬ হেক্টর জমির৷ ওপর লোক ও কারু শিল্প ফাউন্ডেশনের বিস্তৃতি যা সোনারগাঁও যাদুঘর হিসেবেও পরিচিত।
নারায়ণগঞ্জের হাজীগঞ্জ এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ঐতিহাসিক জল প্রতিরক্ষা ব্যাবস্থার অংশ হিসেবপ নির্মিত হাজীগঞ্জ দুর্গ।