
ফাইল ছবি
মহানগর ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজীজুল ইসলাম রাজীব বলেন, অপূর্ব ছাত্রলীগ করত বলে আমার জানা নেই। তার বাড়ি রিয়াদের বাড়ির পাশে। রিয়াদ মাঝেমধ্যে মিছিলে তাকে ডেকে নিয়ে যেত। সেসময় তাদের নির্যাতনে ভয়াবহতা এত ছিল যে এক এলাকায় থেকে তার কথা না শুনে উপায় ছিল না। রিয়াদ ডাকলে না যেয়ে তো উপায় ছিল না। সেকারণে হয়ত কখনও কখনও মিছিলে যেত অপূর্ব। হয়ত সেখান থেকেই ছবিটি তোলা হয়ে থাকতে পারে।
মঙ্গলবার (১১ মার্চ) নিহত ছাত্রদল কর্মী অপূর্বর ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সংশ্লিষ্টতা ছিল কীনা জানতে চাইলে একথা বলেন রাজীব।
তিনি আরও বলেন, আমরা আওয়ামী লীগের আমলে বহু অত্যাচার, নির্যাতন, হামলা, মামলা সহ্য করে রাজপথে টিকে ছিলাম। আমাদের মত কয়জনে রাজনীতি করেছে। ছেলেটা মারা গেছে। এখন এগুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে, এখানে কার স্বার্থ আমি জানি না।
তিনি বলেন, অপূর্ব বিএনপি পরিবারের সন্তান। তারা বাবা দীর্ঘদিন যাবৎ বিএনপির রাজনীতি করে। বিএনপি করতে গিয়ে তার পরিবার নির্যাতিত হয়েছে। ছেলেটা ছাত্রদলের মিছিল করতে এসে মারা গেছে। তার মৃত্যুর পর এটা নিয়ে কেন, কোন উদ্দ্যেশ্যে কথা উঠছে।